জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড প্রস্তুতি (পর্ব ০১)

বায়োলজি অলিম্পিয়াড ও আমি
আব্দুল হান্নান আকিব




কারো কাছে জীববিজ্ঞান মানে বইটাকে মুখস্ত করা, কারো কাছে জীববিজ্ঞান মানে জীবনটাকে বুঝতে পারা, আর আমার কাছে জীববিজ্ঞান মানে  পুরোটাই অজানা
২০১৬ সালে কথা, সদ্য জেএসসি পাশ করে ক্লাস নাইনে উঠেছি। এক কলেজিয়েট (ফৌজদারহাট) থেকে অন্য কলেজিয়েট (চট্টগ্রাম) এ ট্রান্সফার হই। কলেজিয়েটে ভর্তির তারিখ ছিল ২৪ শে ফেব্রুয়ারি। ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে আমার সাথে ভাইয়াও গিয়েছিল। যেহেতু প্রথমই কলেজিয়েট স্কুলে যায় তাই মনে এক ধরণের উত্তেজনা ছিল। চারিদিক ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম। হঠাৎ স্কুল করিডরে টিচার্স রুমের সামনে একটা পোস্টারে চোখ পড়ল। লাল অক্ষরে লেখা আছে "লক্ষ্য এবার ভিয়েতনাম জয়"। বুঝতে দেরি হলো না এটা কোনো একটা প্রতিযোগিতার। উপরে লেখা ছিল "জাতীয় জিববিজ্ঞান উৎসব" এবং National Biology Olympiad 2016। অলিম্পিয়াড সম্পর্কে ধারণা না থাকায় ভাইয়াকে জিজ্ঞেস করলাম। ভাইয়াও এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতেন না তাই তিনিও পোস্টারটা দেখেে বললেন, "প্রতিযোগিতা তো হয়ে গেছে ১৫ তারিখ। নেক্সট টাইম দিবা আরকি।" অংশ গ্রহণ করতে পারবনা ভেবে খারাপ লাগলো। কিন্তু মনে অলিম্পিয়াডের ভূত চেপে বসল।



২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথমবারের মত ফিজিক্স অলিম্পিয়াডের বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করি, কিন্তু জাতীয় পর্যায়ের জন্য সিলেক্ট হয়নি। এরপর ম্যাথ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করি তাতেও প্রাপ্তির খাতা শূণ্য। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে "যুক্তরাজ্যে বাঘের গর্জন" স্লোগানে জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়। এবারই  প্রথম আঞ্চলিক পর্যায়ে জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড আরম্ভ হয়। সারা দেশকে ১০টি অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়। চট্টগ্রাম অঞ্চলে অন্তর্ভুক্ত ফেনী, নোয়াখালী, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান, কক্স’স বাজার এবং চট্টগ্রাম । তবে সুবিধা ছিল আমাদের স্কুল ক্যাম্পাসেই একটা রেজিস্ট্রেশন বুথ ছিল।তাই দেরি না করেই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলি। ভেন্যু Cider International School এ। ২৪ শে ফেব্রুয়ারি পরীক্ষা। উৎসবের শুরুতে আমাদেরকে ক্যাটাগরি অনুসারে লাইনে দার করানো হয়। অতঃপর জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় এবং সংগীত চলাকালীন বাংলাদেশ ও বায়োলজি অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর অতিথিরা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। তাদের বক্তব্য শেষে আমাদেরকে লাইন অনুসারে হলে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রত্যেক লাইনের সামনে একজন করে এনজাইম (ভোলেন্টিয়ার) ছিলেন তাদেরকে আমরা অনুসরণ করি।

 

প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় একটু চিন্তিত ছিলাম। তবে পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন এবং উত্তরপত্র সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দেওয়ায় মাথা থেকে দুশিন্তা কেটে গেল। প্রশ্নে ৩০টি MCQ থাকবে, প্রতিটিতে ৪টি অপশন থাকবে True,False আকারে এবং প্রতিটি অপশনই দাগাতে হবে। অথাৎ মোট ১২০ টি অপশন দাগাতে হবে। সময় ১ঘন্টা। নতুন এক অদ্ভুত পদ্ধতিতে পরীক্ষা দিতে বেশ ভালো লাগছিল। পরীক্ষা চলাকালীন আমাদেরকে সার্টিফিকেট, টি-সার্ট এবং নাস্তা প্রদান করা হয়। পরীক্ষা শেষে উত্তরপত্রের সাথে প্রশ্নও নিয়ে নেওয়া হয়। অামরা আবার মাঠে গিয়ে মঞ্চের সামনে পেন্ডেলে বসি।

 প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়। যেখানে প্রতিযোগিরা তাদের মনের মধ্যে খেলতে থাকা প্রশ্ন গুলো করতে পারে। যারা মাইক্রোফোনে বলার সাহস পায় না তার লিখেও প্রশ্ন করতে পারে এবং মঞ্চে উপবিষ্ট অতিথিরা তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ পর্ব শেষে শুরু হয় আলোচনা পর্ব। আলোচনা শেষে ফল প্রকাশের পালা। সেদিন জুমাবার থাকায় আমি আমার ব্যাগটা ইরামকে দিয়ে নামাযে চলে যায়। নামায শেষে ফেরার পথে ইরামের সাথে দেখা হয় এবং ও বলে আমি 2nd Runner Up হয়েছি। আমির ওর সাথে গিয়ে মেডেল আর সার্টিফিকেট নিয়ে আসি। প্রথমবারের মতোই কোনো অলিম্পিয়াডে প্রাইজ পাওয়া।


এরপর জাতীয় পর্যায়ের প্রস্তুতি। জাতীয় পর্যায় ১৫ই এপ্রিল হওয়ায় হাতে অনেক সময় ছিল। এর মধ্যে রকমারি থেকে " জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড সংকলন" বইটি কিনে ফেলি। জাতীয় উৎসব শুরু হওয়যার একদিন আগেই ঢাকাই রওনা হই। গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ঘুরে আসি। ভেন্যু ছিল সেন্ট জোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল। উৎসবের শুরুতে রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম করি। আঞ্চলিক পর্যায়ের ন্যায় এখানেও ক্যাটাগরি অনুযায়ী লাইনে দার করিয়ে জাতীয় সংগীত, পতাকা উত্তোলন, আলোচনার পর হলে চলে যাই।


 

প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারনা থাকায় তেমন চিন্তিত ছিণাম না। জাতীয় পর্যায়ে MCQ পরীক্ষা নেওয়ার পর Written পরীক্ষার প্রশ্ন দেওয়া হয়। রিটেনে ৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সময় ৪৫ মিনিট।  রিটেন কেন নেওয়া হচ্ছে? এর উপর কি নির্ভর করে? কিছুই জানতাম না। কোনো রকমে ২টা কি ৩টা আনসার করলাম। পরীক্ষা শেষে আঞ্চলিক পর্যায়ের ন্যায় প্রশ্নোত্তর পর্ব, আলোচনা পর্ব হয়।



 তবে আলোচনা পর্বের বিশেষ আকর্ষণ ছিল ভিয়েতনামে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী মাইশা আপু এবং আইমানের বক্তব্য। শেষে পুরুস্কার বিতরণ করা হয়। পুরুস্কার না পেলেও অনেক কিছু অনেক কিছুই যে শিখতে পেরেছি তার জন্যে হতাশ হলাম না বরং আগ্রহ আরো বেড়ে গেল।
ওই বছর English Olympiad, Earth Olympiad, বাংলাবিদ এবং আবার ফিজিক্স ও ম্যাথ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করি। কিন্তু একটাতেও পরবর্তী রাউন্ডের জন্য সিলেক্ট হয়নি।



এক বছরের অপেক্ষা শেষে ২০১৮ সালে আবার অলিম্পিয়াডের কার্যক্রম শুরু হয়। "প্রাণের টানে পারস্যে" স্লোগানে আঞ্চলিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০১৮ অনলাইনে রেজিস্ট্রশন শুরু হয়।চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভেন্যু কাজেম আলি স্কুল এন্ড কলেজ। ৩রা মার্চ আঞ্চলিক উৎসব হওয়ার কথা থাকলেও সঙ্গত কারণে ৯মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এবারে অংশগ্রহণকারী গতবারের তুলনায় কম ছিল। তবে উৎসবের আনুষ্ঠানিকতার কোনো কমতি দেখলাম না।আগের মতোই অ্যাসেম্বলি, পরীক্ষা পদ্ধতি, প্রশ্নোত্তর পর্ব, আলোচনা সবই ছিল। পাশাপাশি ল্যাব বাংলার স্টলও লক্ষ্য করলাম। এবার ১০০ নম্বর পেয়ে 1st Runner Up হলাম। আর তিন বেশি পেলে Champion হতে পারতাম।



 যাই হোক জাতীয় পর্যায়ের জন্য আবার সুযোগ পাওয়ায় আনন্দিত হলাম। ১৬ই মার্চ  জাতীয় উৎসব হওয়ায় হাতে সময় খুব কম ছিল তাই দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে ফেলি। জাতীয় পর্যায়ের রেজিস্ট্রেশনও অনলাইনে করতে হয়েছে। ভেন্যু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল। এবারের আমেজ গত বারের তুলনায় বেশি।স্টলের পরিসরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে আকর্ষনীয় ছিল ঢাকা বিশ্ববিবিদ্যালয়ের Genetic Enginnering and Biotechnology Club এর স্টল। তারা "ব্যাক্টেরিয়ার উপর বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাব", "ডি.এন.এ. টেস্ট" প্রদর্শন করছিল।

 





এবারও ১ ঘন্টার MCQ পরীক্ষা হয়। তবে লাঞ্চের বিরতির পর দুপুর ২টা থেকে ৪৫ মিনিটের লিথিত পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শেষে আলোচনা পর্ব শুরু হয়। কিন্তু আমার চলে আসি। পরের দিন সকালে অলিম্পিয়াডের ফেইসবুক পেইজে ফলাফল দেখি। আমি First Runner up হয়েছি দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। দুদিন পর ওয়েবসাইটে লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ৬০ জন (যারা MCQ পরীক্ষায় টিকে ছিল) এর মধ্যে আমি ৪৭ হয়। কিন্তু বায়োক্যাম্পের জন্যে প্রথম ২০ জনেকে বাছাই করা হয়। তারপরও হতাশ হলাম না। জাতীয় পর্যায়ের সুবাধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে অনেক কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে।

আবারো এক বছরের অপেক্ষা। এর মধ্যে স্কুল জীবন পেরিয়ে কলেজ জীবনে প্রবেশ। পাশাপাশি ভাষা প্রতিযোগ, অ্যাস্ট্রোনমি, বোটানি, জুলোজি, ক্যামিস্ট্রি, ফিজিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ এবং প্রতি বারই প্রাপ্তির খাতাটা শূণ্য।
২০১৯ সালের বায়োলজি  অলিম্পয়াডের কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগে লোগো কনটেস্ট হয় যেখানে আমার ভাইয়ার ছাত্র দূর্লভ ধর এর ডিজাইন শ্রেষ্ঠ লোগো হিসেবে নির্বাচিত হয়।এবারও অনলাইনে রেজিস্ট্রশন করি। ভেন্যু আমার স্কুলে। এবার পৌঁছাতে দেরি হওয়ায় অ্যাসেম্বলি মিস করি। সরাসরি পরীক্ষার হলে চলে যায়। আগের মতোই ১ ঘন্টার   MCQ Exam হয়। পরীক্ষা শেষে মঞ্চের সামনে চলে আসি। এবারের অংশগ্রহণকারী গতবারের তুলনায় অনেক বেশি। প্রশ্নোত্তর, আলোচনা  পর্ব শেষে পুরুস্কার  বিতরণী। এবার কোনো প্রাইজ না পাওয়ায় জাতীয় পর্যায়রে যাওয়া হয়নি।

২০১৯ এর ডিসেম্বর মাসে Biostar এ অংশগ্রহণ  করি। Medico প্রতি বছর  HSC 2nd Year এর ছাত্রদের জন্য সারা দেশ ব্যাপী  Biostar নামক বায়োলজি অলিম্পয়াডের আয়োজন করে। ১০০ নম্বরের MCQ পরীক্ষা সময় ১ ঘন্টা। পরীক্ষার দুদিন পর এস.এম.এস এর মাধ্যমে ফল জানানো হয়। Biostar 2019 এ আমার Combined Merit হল 467।


২০২০ সালে HSC পরীক্ষা থাকায় সিদ্ধান্ত নিলাম কোনো অলিম্পিয়াডেই অংশগ্রহণ করবনা। বায়োলজিতেও করব, করবনা ভাবতে ভাবতে শেষমেশ জাহিদ ভাইয়ার উপদেশে অংশগ্রহণ করলাম। এবারও ভেন্যু কলেজিয়েট স্কুলে এবং জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০২০ এর ১০টি অঞ্চলের মধ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রতিযোগির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এবার আমি হায়ার সেকেন্ডারি ক্যাটাগরিতে Champion হই যা আমার স্পৃহা শতগুণে বাড়িয়ে দেয়।


 


জাতীয় উৎসবের জন্যে রেজিস্ট্রেশন ইতোম্যেই করে ফেলেছি। COVID19 মহামারির জন্য জাতীয় পর্যায় স্থগিত করা হয়েছে তাই জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন সম্ভাবনা শূণ্যের কোটায়। আমার অলিম্পিয়াড জীবন এখানেই "হইয়েও যেন হইলনা শেষ"।



অলিম্পিয়াড করতে গিয়ে বারবারই আমি একটা প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি "অলিম্পিয়াড করে কি লাভ?" অলিম্পিয়াডকে লাভ ক্ষতির পাল্লায় এখনো তুলতে না পারাই এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া আপাত আমার পক্ষে কঠিন। তবে এ কথা নিঃসন্দেহে বলতে পারি যে  অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে নিজের ভালোলাগার জগৎটাকে চিনতে পেরেছি, প্রতি নিয়তই নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছি, অনেক মধুর ও তিক্ত অভিজ্ঞা অর্জন করেছি, নতুন নতুন জায়গা , নতুন নতুন মানুষের সাথে মেশার সুযোগ হয়েছে। অলিম্পিয়াড একটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হওয়ায় আঞ্চলিক পর্যায় থেকে শুরু করে, জাতীয় পর্যায়, ক্যাম্প প্রতিটি ধাপে আন্তজাতিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। আমি বিশ্বাস করি অলিম্পিয়াডে আগ্রহী একজন প্রতিযোগি কিছু না কিছু শিখবেই।


আমি ধন্যবাদ জানাই আমার এই বিশ্বাসকে দৃঢ় করার মূল কারিগর জসীম উদ্দিন জাহিদ ভাইয়াকে। মূলত আমার জীববিজ্ঞান চর্চার শুরু তার হাত ধরেই। এর পাশাপাশি ধন্যবাদ জানাই আব্বু-আম্মু ও আসিফ ভাইয়াকে, প্রতিটি কাজে মেন্টরিং করার জন্য এবং রিজভী ভইয়াকে, গল্প-ছন্দ-কবিতায় এক অন্যরকম বায়োলজি  উপহার দেওয়ার জন্যে। আর বায়োলজি অলিম্পিয়াড কমিটির প্রতি কৃজ্ঞতা সবসময়ই বহাল থাকবে কারণ তাদের আয়োজনেই তো আমার এতটুকু আসা। সর্বোপরি মহান রব্বুল আ'লামিনের প্রতি অশেষ শুকরিয়া, যিনি আমাকে আজ পর্যন্ত এই কাজ সফলভাবে করার তওফিক দিয়েছেন।
আজ এটুকুই। হয়তো সামনের কোনো ব্লগে বয়োলজি অলিম্পিয়াড প্রস্তুতি নিয়ে লেখা হবে। সেই পর্যন্ত সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন.......


Read my another blog: Olympiad in Bangladesh

11 comments:

  1. Keep going on brother, my best wishes always with you

    ReplyDelete
  2. Replies
    1. Thank you brother. You always help from behind. Without your help the mission was quite impossible.

      Delete
  3. আমি সব সময় আল্লাহ কাছে আলহামদুলিল্লাহ জানাই কারন আমি পেয়েছি এমন কিছু অমুল্য বন্ধু পেয়েছি যাদের থেকে আমি নিজেকে চিনেছি।। ধন্যবাদ বন্ধু
    শুভকামনা রইল বন্ধু

    ReplyDelete
    Replies
    1. Thanks.You give me inspiration all time.

      Delete
    2. Brother I am from India in 10std preparing for IBO since I could not read your blog as I can't read Bengali can you please suggest me some books and stufy material that I can refer to.

      Delete
    3. Brother I am from India in 10std preparing for IBO since I could not read your blog as I can't read Bengali can you please suggest me some books and study material that I can refer to.

      Delete
    4. Thanks for your reply. Plesae email me at ' dahakib@gmail.com '. I will send you book links.

      Delete
  4. আমার প্রত্যাশা একটাই থাকবে সেটা হলো আন্তর্জাতিক লেভেলে গিয়ে মেডেল নিয়ে আসবি। দোয়া রইল বন্ধু..

    ReplyDelete
    Replies
    1. Thanks dosto. But this year's IBO has been canceled due to COVID19. So there remains no hope of participating in IBO as I am already in class XII.

      Delete

Powered by Blogger.